শারীরিক কারণে বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হননি রাজ্যমন্ত্রী সভার সফল অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র৷ তবু তিনিই অর্থমন্ত্রী হয়েছিলেন তৃণমূলের তৃতীয় মন্ত্রীসভায়৷ কিন্তু তার মেয়াদ ছিল ছয় মাস৷ সেই মেয়াদ শেষ হয়েছে ৯ই নভেম্বর৷ মুখ্যমন্ত্রী অর্থ দপ্তর নিজের হাতে রেখে অর্থ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী করলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে৷ তবে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা করে পূর্ণমন্ত্রীর মর্যাদায় অর্থদপ্তরের মাথার উপর রাখলেন অমিত মিত্রকে৷ অর্থ দপ্তরের যে কোন বিষয়ে নীতি নির্ধারণে অমিত মিত্রের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে৷ সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের শূন্য আসনে বসালেন পুলক রায় কে৷ পুলক রায় পুরনো দপ্তর জনস্বাস্থ্য কারিগরির সঙ্গে পঞ্চায়েত দপ্তরও পেলেন৷ সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের হাতে ছিল আরও তিনটে দপ্তর ক্রেতা সুরক্ষা, শিল্প পুনর্গঠন ও স্বনির্ভরগোষ্ঠী৷ ক্রেতা সুরক্ষার দায়িত্ব পেলেন মানস ভুঁইয়া, স্বনির্ভর গোষ্ঠী শশী পাঁজা ও শিল্পপুনর্গঠন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাতে৷ পঞ্চায়েত দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী হলেন বেচারাম মান্না৷ শিউলি সাহাও পঞ্চায়েত দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী আছেন৷
সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়