চিত্রসেনপুরে অখণ্ড কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

মানুষের সঙ্গে পরমপুরুষের সম্পর্ক বৈয়ষ্টিক৷ সেই বৈয়ষ্টিক সম্পর্ক নিবিড় করে পরমপুরুষকে কাছে পাওয়ার সহজতম উপায় হ’ল নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁর নাম-গান করা, কীর্ত্তন করা৷ তাই ১৯৭০ সালে আনন্দমার্গের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ‘বাবানাম কেবলম্’ অষ্টাক্ষরী মহানামমন্ত্র কীর্ত্তন প্রবর্তন করেন৷ সেই থেকে মার্গীরা দুই বেলা সাধনার সময় ছাড়াও নানা সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে অখণ্ড কীর্ত্তন করে থাকেন৷

গত ১৭ই নভেম্বর হাওড়া জেলার উদয়নারায়ণপুরের চিত্রসেনপুর গ্রামে বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীসুদাম মিদ্দের ঘরে তিন ঘণ্টা অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ স্থানীয় মার্গী ভাই-বোন ও হাওড়া ও হুগলী জেলার আনন্দমার্গ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ এই কীর্ত্তনে যোগ দেন৷

কীর্ত্তন শেষে ভক্তিযোগ ও কীর্ত্তন মাহাত্ম্য সম্পর্কে মনোজ্ঞ আলোচনা করেন আনন্দমার্গের  প্রবীণ সন্ন্যাসী আচার্য অভিব্রতানন্দ অবধূত৷ সবশেষে বর্তমান অবক্ষয়িত সামাজিক পরিবেশে কীর্ত্তন ও যোগ সাধনার প্রয়োজন ও গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন শ্রীলক্ষ্মীকান্ত হাজরা৷