সংবাদ দর্পণ

নামকরণ ও অন্নপ্রাশন উৎসব

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১৭ই মার্চ ২০২৫, চিৎমু নিবাসী শ্রী নিত্যানন্দ গরাঞ ও শ্রীমতী সবিতা গরাঞ-এর একমাত্র পুত্র তাপস গরাঞ ও পুত্রবধূ সিউটি গরাঞ-এর প্রথম পুত্রসন্তানের নামকরণ ও অন্নপ্রাশন উৎসব তাঁদের নিজ বাসভবনে আনন্দমার্গীয় চর্যাচর্য বিধান অনুসারে পরিপূর্ণ ভাবগাম্ভীর্য্যে সম্পন্ন হয়৷ এই শুভ উপলক্ষে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টাব্যাপী অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ নাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা এবং প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়৷ নবজাতকের নামকরণ করা হয় ‘শুভ্রদীপ’, যার অর্থ শুভ্র আলোর দীপশিখা এক পবিত্র ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতীক৷

নদীয়া জেলায় ব্লক লেবেল সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৫শোর্ধ সদস্যা সদস্যের উপস্থিতিতে ২২শে মার্চ ২০২৫ শনিবার বেলা ১০টা থেকে সারাদিন ব্যাপী চাকদহ ব্লকের সেমিনার অনুষ্ঠিত হলো শিমুরালী আনন্দমার্গ স্কুলে৷ সেমিনারে ভূক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস জেলা শিক্ষা সচিব শ্রী অনিলবিশ্বাস সহ নদীয়া ভুক্তি কমিটির অনেকেই উপস্থিত ছিলেন৷ প্রশিক্ষক ছিলেন কৃষ্ণনগর ডিট এস --এল তথা কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা-অবধূতিকা আনন্দ শিবধ্যানা আচার্যা ও বিশিষ্ঠ শিক্ষাব্রতী ও প্রাবন্ধিক শ্রীমনোরঞ্জন বিশ্বাস৷ সমগ্র সেমিনারটি পরিচালনা করেন নদীয়া ভুক্তি প্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস৷ সেমিনার অর্গানাইজার ছিলেন ডাঃ বিবেকজ্যোতি সরকার ও শ্রীমতী কাজল সরকার৷

মার্গ বিধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১লা মার্চ’’২৫ চিৎমু নিবাসী শ্রীমতী মালতি গরাঞ আমাদের ত্যাগ করে অজানার দেশে পাড়ি দিয়েছেন৷ ১০ই মার্চ তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় আনন্দমার্গে চর‌্যাচর‌্য বিধানুযায়ী শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে তিন ঘণ্টা অখণ্ড বাবা নাম কেবলমনাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান,স্বাধ্যায় শেষে আনন্দমার্গ শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়৷

ডিমডিহায় যোগ সাধনা শিবির

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১৫-১৬ মার্চ ২০২৫, আনন্দনগরের ‘বি’ ডিট লেভেলের যোগ সাধনা শিবির ডিমডিহা আনন্দমার্গ জাগৃতি ভবনে অনুষ্ঠিত হয়৷ শনিবার, শিবিরার্থী মার্গীরা সেখানে সমবেত হন, গভীর সাধনা ও আত্মশুদ্ধির পরিবেশে নিজেদের নিমগ্ণ করেন৷ সাধনানুষ্ঠানের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ষোড়শ বিধির শুদ্ধ পালনের গুরুত্ব, যা প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর জীবনে অন্তর্নিহিত নীতি ও শৃঙ্খলার স্পষ্টতা আনয়ন করে৷ সারা শিবির জুড়ে ছিল একাগ্রতা, আত্মশুদ্ধি ও আদর্শানুগতার এক অনন্য সমাহার৷

৮ই মার্চ গার্লস প্রাউটিষ্ট পক্ষ থেকে পালিত হল- ‘বিশ্ব নারীদিবস’

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৮ই মার্চ ২০২৫ শনিবার কৃষ্ণনগর ডিট এস --- এল তথা কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা আনন্দ শিবধ্যানা আচার্যার উদ্যোগে নদীয়া জেলা গার্লসপ্রাউটিষ্ট এর পক্ষ থেকে শতাধিক সদস্যার উপস্থিতিতে বিশ্ব নারীদিবস উদযাপন করা হয়৷ ওই দিন বেলা ৩টের সময় একটি সুসজ্জিত মিছিল কৃষ্ণনগর মোমিন পার্ক থেকে যাত্রা শুরু করে স্বর্ণময়ী পুকুর রোড হয়ে কৃষ্ণনগরের জনবহুল পথ ধরে জজোর্ট, পোষ্টফিস মোড়, কোতোয়ালী থানা হয়ে পোষ্টফিস মোড়ে ফিরে আসে৷ জজকোর্ট মোড়,পোষ্টফিস মোড়ে দুটি পথসভা হয়৷ পথসভায় বক্তব্য রাখেন---ডিটি এস---এল কৃষ্ণনগর অবধূতিকা আনন্দ শিবধ্যানা আচার্যা, আনন্দমার্গ উনিভার্সাল রিলিফ টিমের সেক্টোরিয়াল সেক্রেটারী (দিল্লি সেক্টর) অবধূতিকা আনন্দ রসপ্রভা আচার্যা, গার্লস প্রাউটিষ্ট এর পক্ষে শ্রীমতী তৃপ্তি বিশ্বাস, আনন্দমার্গ উইমেন্স ওয়েল ফেয়ার ডিপার্টমেন্ট নদীয়া জেলা সচিব শ্রীমতী কাজল সরকার ও আনন্দমার্গ গার্স ভলান্টিয়ারের নদীয়া জেলার সচিব শ্রীমতী তনুকা সরকার প্রমুখ৷ তাঁদের বক্তব্যে মুলতঃ বার বার উঠে আসছিলো---সমাজের সর্বস্তরেই পুরুষের সাথে নারীদেরও সমান অধিকারের কথা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, শিক্ষা নিরাপত্তার সুব্যবস্থার কথা, পণপ্রথার মত অপমানজনক অবস্থার বিলোপ সাধন সহ সমস্ত রকম কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে এসে মুক্ত আলোকে আলোকিত করতে বিশ্বের সমস্ত নারীকে এগিয়ে আসতে হবে দ্রুত পদবিক্ষেপে৷ স্বেচ্ছাচারিতামুক্ত স্বাধীনতা চাই, চাই আধ্যাত্মিক অনুশীলনের স্বাধীনতা, নবমানবতাবাদী শিক্ষার আলোকে উজ্জ্বল জীবনে পৌঁছে যাবার সংকেত৷ বহূ মানুষ বক্তাদের বক্তব্যে আকৃষ্ঠ হয়ে বক্তব্য শোণেন৷

শিশুর নামকরণ ও অন্নপ্রাশন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩০শে মার্চ ২০২৫, চিৎমু নিবাসী শ্রী বিকাশ গরাঞ ও শ্রীমতী কলাবতীর জ্যেষ্ঠ পুত্র শ্রী গগণ গরাঞ ও শ্রীমতী দীপিকা দেবীর কনিষ্ঠ পুত্র সন্তানের শুভ নামকরণ ও অন্নপ্রাশন আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধান অনুসারে পরম উৎসাহে অনুষ্ঠিত হয়৷

এই মহতী অনুষ্ঠান উপলক্ষে ছয় ঘণ্টাব্যাপী অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম নাম-সংকীর্তন, সমবেত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়৷ সকলের সম্মিলিত শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদের মধ্য দিয়ে নবাগত শিশুর নামকরণ করা হয় রাজদীপ৷

হাওড়ায় প্রাউট সম্মেলন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৮ ও ৯ই মার্চ হাওড়া জেলায় রাণীহাটি আনন্দমার্গ আশ্রমে আনন্দমার্গ দর্শনের সামাজিক অর্থনৈতিক তত্ত্ব প্রাউট বিষয়ে এক মনোজ্ঞ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রাউট কি ও কেন ও প্রাউট কিভাবে বর্তমান অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করবে ও পুঁজিবাদী শোষণের বিনাশ ঘটিয়ে বিকেন্দ্রিত অর্থনৈতিক পরিকল্পনা রূপায়ন করে প্রতিটি মানুষের হাতে জীবন ধারণের নূ্যনতম প্রয়োজন পূর্তির আর্থিক ক্ষমতা তুলে দেওয়া হবে সেই বিষয়ে আলোচনা করেন আচার্য দেবেশানন্দ অবধূত ও শ্রীবকুলচন্দ্র রায়৷

নদীয়ায় সেকেন্ড ডায়োসিস লেবেল সেমিনার অনুষ্ঠিত হল কৃষ্ণনগরে

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৭,৮ ও ৯ই মার্চ ২০২৫ প্রতিদিন গড়ে ৫০ জন আনন্দমার্গী দাদা- দিদি, ভাই---বোনের উপস্থিতিতে কৃষ্ণনগর মোমিন পার্কস্থিত আনন্দমার্গ জাগৃতি ভবনে ৭,৮ ও ৯ই মার্চ ২০২৫ শুক্র রবিবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে সারাদিন ব্যাপী সাফল্যের সঙ্গে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ শুক্রবার তিন ঘন্টা ব্যাপী মানবমিুর মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম অখন্ড সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, গুরুপুজা ও স্বাধ্যায়ের পরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসন গ্রহণ করেন আনন্দমার্গ প্রচারক সঙ্ঘের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি তথা সেমিনারের প্রধান প্রশিক্ষক (সম্পাদক- ‘‘নোতুন পৃথিবী’’) আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত ও নদীয়াভুক্তির ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস৷ উক্ত বিশিষ্ঠ অতিথিদ্বয় সেমিনারের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ঠ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করেন৷ এরপর কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সেক্রেটারী আচার্য পরাজ্ঞানানন্দ অবধূত উক্ত বিশিষ্ঠ অতিথিদ্বয় সহ উপস্থিত সেমিনারে উপস্থিত প্রতিনিধিবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন৷

দুপুরের মিলিত আহারের পরে মূল্যবান আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত৷ তিনদিনব্যাপী এই সেমিনারে আরও দুজন প্রশিক্ষক উপস্থিত ছিলেনআনন্দমার্গ কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য৷ জেনারেল ট্রেনিং সেক্রেটারী প্রবীন সন্ন্যাসী আচার্য সর্বেশ্বরানন্দ অবধূত ও আনন্দমার্গ ইয়ূনিভার্সাল রিলিফ টিমের--(এল) সেক্টোরিয়াল সেক্রেটারী (দিল্লি সেক্টর) অবধূতিকা আনন্দ রসধারা আচার্যা৷ উভয়েরই আলোচনা ছিল যথেষ্ঠ মূল্যবান৷এছাড়া প্রতিদিন মার্গের নিয়মানুসারে গুরুসকাশ, পাঞ্চজন্য সকাল সন্ধ্যা প্রভাত সঙ্গীত, সামুহিক কীর্তন ও ঈশ্বর প্রণিধান হয়৷ সেমিনার আলোচ্য বিষয় ছিল--- (১)তন্ত্র ও সাধনা৷ (২) চতুরবর্গও ভক্তি৷ (৩) প্রাউটের অর্থনীতি- ব্যবস্থার কয়েকটি বৈশিষ্ঠ৷ (৪) আমাদের সমাজ শাস্ত্র৷

অগ্ণিসংযোগের ষড়যন্ত্র প্রকৃতির বিরুদ্ধে নির্মম আঘাত!

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

প্রকৃতির বুকে অগ্ণিসংযোগ করে নির্বিচারে ধবংসযজ্ঞ চালিয়ে দুষৃকতকারীরা উদ্দাম উল্লাসে মত্ত, অথচ তারা বুঝতে অক্ষম যে, এই সর্বনাশা আগুনের গ্রাস থেকে তারাও রেহাই পাবে না৷ জীবজন্তু, পশুপাখি, প্রকৃতি ও মানবসমাজকে চরম দুর্যোগের মুখে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেদের অস্তিত্বকেও বিপন্ন করে তুলছে৷

গত সন্ধ্যায়(২৯শে মার্চ’২৫), আনুমানিক ছয়টার সময়, দক্ষিণ আনন্দনগরে প্রস্তাবিত আনন্দমার্গ গুরুকুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান কার্যালয় ’’চক্রধুরি’’র পূর্বদিকে সংলগ্ণ বনভূমিতে দুষৃকতকারীরা ইচ্ছাকৃতভাবে অগ্ণিসংযোগ করে৷ গ্রীষ্মের শুষ্ক পরিবেশে মুহূর্তের মধ্যে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, সৃষ্টি হয় চরম আতঙ্ক৷ সংবাদ পেয়ে বনবিভাগের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দুই ঘণ্টার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে৷

উল্লেখ্য, ঠিক পাশেই আমাদের পরিবেশ সংবর্ধন কানন, যেখানে কয়েক শতাধিক ময়ূরের আবাসভূমি ও বিচরণক্ষেত্র৷ পরমপুরুষের কৃপায় সেই আশঙ্কা থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে৷ কিন্তু উদ্বেগের বিষয়, মাত্র দুই মাসের মধ্যে আনন্দনগর ডায়োসিসের চরগালি-পগরো মৌজায় একবার আর চিৎমু মৌজায় তিনবার ও বাগলতা মৌজায় একবার মোট পাঁচবার একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে৷ এই ধবংসাত্মক হীন কর্মকাণ্ড কি বন্ধ করা সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব, যদি সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়৷ প্রশাসন, পুলিশ ও বনবিভাগকে আরও সক্রিয় ও আন্তরিকভাবে এই অপরাধ রুখতে হবে আর প্রয়োজনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে৷ বর্তমানে প্রতিটি গ্রামে সিভিক ভলান্টিয়ার্স রয়েছে, তাদেরও এই দায়িত্ব নিতে হবে৷

প্রতিটি পঞ্চায়েতে ডিআইবি District Intelligence Bureau)-র প্রতিনিধি পোষ্টিং আছে, তাদের নজরদারি বাড়াতে হবে৷ গ্রামে গ্রামে ভিআরপি Village Resource Person)-দের নিযুক্ত করা হয়েছে, তাদেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে৷ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মীরা কর্মসূত্রে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, তাদের মাধ্যমেও প্রতিরোধ গড়ে তোলা যেতে পারে৷

সর্র্বেপরি, সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে৷ স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রাদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে৷ গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক প্রচার চালাতে হবে৷ এ এক গভীর সামাজিক সংকট৷ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই কেবল এই বিধবংসী প্রবণতা রোধ করা সম্ভব৷ প্রকৃতিকে রক্ষা করো, ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হোক

অখণ্ড কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৪ই মার্চ হাওড়া জেলার শ্যামপুরের সুলতানপুর আনন্দমার্গ স্কুলে আবেগঘন আধ্যাত্মিক পরিবেশে বসন্ত উৎসব পালিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে ৬ ঘন্টা অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধ্যায় পাঠের পর উপস্থিত সকলে প্রথমে মার্গগুরুর প্রতিকৃতিতে আবির অর্পন করে তারপর নিজেদের মধ্যে আবির খেলায় মেতে ওঠে৷ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন সুশান্ত শীল ও স্বতন্ত্র বৈতালিক৷