কোভিড-১৯ বিধি নিষেধ মেনে মহাপ্রয়াণ দিবস উদ্যাপিত হবে
প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও পরমারাধ্য গুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬শে অক্টোবর ছয়দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হবে
প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও পরমারাধ্য গুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬শে অক্টোবর ছয়দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হবে
বিভিন্ন আর্থিক সংস্থার প্রতিবেদনে আর্থিক সঙ্কচনের পূর্বাভাস ছিলই কিন্তু সেটা যে এতটা নীচে নামবে এমন আশঙ্কা কেউ করেনি সব আশঙ্কা ছাপিয়ে অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়েছে (-) ২৩৯ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়ে গত চার দশকে অর্থনীতির এই দুরবস্থা হয়নি
প্রাচীন ভারতের তপোবনের অধ্যাত্ম-ভিত্তিক শিক্ষার সঙ্গে আধুনিক শিক্ষার যোগসাধনের উদ্দেশ্যে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতী স্থাপন করে ছিলেন শুরুতে তিনি এর নাম দিয়েছিলেন ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রাচীন ভারতের মুনীঋষিদের আদর্শকে তিনি এই শিক্ষার ভিতরূপে গ্রহণ করেছিলেন শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠার দিবসেই তিনি তাঁর আদর্শ পরিষ্কার ভাবে সুপরিস্ফুট করেছিলেন তিনি প্রাচীন ভারতের ঋষিদের আদর্শের মূল কথাকে তুলে ধরে বলেছিলেন,তাদের বেশভূষা বিলাসিতা কিছুই ছিল না অথচ বড়ো বড়ো রাজারা এসে তাঁদের কাছে মাথা নত করতেন আমরা টাকাকড়ি জুতোছাতা পাবার জন্যে যেরকম প্রাণপণ খেটে মরি, তাঁরা সত্যকে পাবার জন্যে তার চেয়ে অনেক বেশি
অর্থনীতির অর্থ---ধনের বা সম্পদের ব্যবহারিক নিয়ম সেই নিয়ম এমন হওয়া উচিত যাতে বিশ্বের সকল মানুষ তথা সকল জীবের অস্তিত্ব সুরক্ষিত হয় মহান দার্শনিক প্রাউট প্রবক্তা শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকারের ভাষায় অর্থনীতি হবে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও প্রয়োগভৌমিক বিজ্ঞান, আর একে বিশ্বের সর্বস্তরের মানুষ, সর্বজীবের তথা সর্ব অস্তিত্বের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে বিকশিত হতে হবে
পূর্ব প্রকাশিতের পর,
আধিদৈবিক ও আধ্যাত্মিক স্তরের বিজ্ঞান দিয়েই তার মোকাবিলা করতে হবে আর এই জন্যই শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তাঁর অর্থনৈতিক তত্ত্বে এই বিষয়গুলির অবতারণা করেছেন অর্থনীতিতে এই বিষয়গুলি যে অতীব গুরুত্বপূর্ণ তা কোভিড পরিবর্তিত পরিস্থিতি মানুষকে ভাবতে বাধ্য করেছে
ভারতের আর একটি স্বাধীনতার দিবস না বলে ক্ষমতা হস্তান্তর দিবস পালিত হলো বলাই ইংরেজ বিদায়ের সঠিক মূল্যায়ন সারা ভারতে করোনা ভাইরাসের জেরে কিছুটা হলেও তেমনভাবে ঢাক-ঢোল না বাজিয়ে নমোনমো করে পালিত হলো দিনটি
বর্তমানে সারা পৃথিবীর গণতন্ত্রের চরম দুর্দ্দশা দেখে সেই বিখ্যাত ইংরেজ সাহিত্যিকের কথা মনে পড়ে তিনিMischife of Party Spirit প্রবন্ধে বলে গেছেনIt is pernicious to the last degree অর্র্থৎ দলীয় প্রবণতা হলো শেষ পর্য্যন্ত অত্যন্ত ক্ষতিকারক কারণ দলীয় মতামতটা অন্য দলকে সহ্য করতে পারে না তাই ইংল্যাণ্ডে ন্যাড়া মাথার দলের সমর্থকগণ পোপের দলের সমর্থকদের ঘৃণার চোখে দেখতো আর তাদের পোপের কুকুর অর্থাৎ পপীশ্ক্যার আর পোপের সমর্থকগণ ন্যাড়া মাথার দলের লোকদের বলতো দেশীয় কুকুর অর্থাৎ সংগ্রেল ডগ্ দলতন্ত্রের ফলে গণতন্ত্রটাই শ্বাসরুদ্ধ হয়ে পড়েছে দলবাজীটাই আজ গণতন্ত্রের যে সংজ্ঞা সেটাকে গলা টিপে মারছে প্রায় সবদেশেই
(প্রাউট প্রবক্তা মহান দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারের রচনা সম্ভার থেকে সংগৃহীত)
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পূর্বে প্রকাশিতের পর
যে মানুষ তার মনকে উচ্চ সাধনায় রত রাখেন, তাঁর মনকে এই নেগেটিভ মাইক্রোবাইটাম গন্ধ-তন্মাত্র বাহিত হয়ে প্রভাবিত করতে পারে না তবে কখনও কখনও সাধনা করতে করতে যদি স্থূল বিষয়েরপ্রতি মন নিবিষ্ট হয়, তবে গন্ধ বাহিত এই মাইক্রোবাইটাম সাধককে আক্রমন করে শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এই গন্ধবাহিত মাইক্রোবাইটামদের নাম দিয়েছেন---গন্ধপিশাচ শ্রীসরকার আরও বলেছেন এই গন্ধপিশাচ সহস্র শ্রেণী--- উপশ্রেণীতে বিভক্ত ও এরা অজস্র ছন্দে আবর্তিত হয় নেগেটিভ মাইক্রোবাইটামের মধ্যে যে সকল মাইক্রোবাইটাম গন্ধের দ্বারা বাহিত হয় তারাই হল গন্ধ্পিশাচ মাইক্রোবাইটাম
প্রথমেই বিভিন্ন বোর্ডের মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সবের্র্বচ্চ নম্বর প্রাপ্ত মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি তাদের প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও আশীর্বাদ ভবিষ্যৎ জীবনে তারা আদর্শ মানুষ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে দেশ ও দেশবাসীর কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত করবে এই কামনাই করি ছাত্রছাত্রীদের নম্বর দেখে বুঝতে পারছি না এরকম ঢালাও নম্বর দেওয়ার নির্দেশ কী বোর্ডের তরফে ছিল, নাকি, স্বাভাবিকভাবেই ছাত্র বা তাদের মেধার কারণে পেয়েছে!