December 2020

জানো কি?

 

এণ্ঢার্কটিকা মহাদেশে কেবল দুটো ঋতু৷ শীতকাল ও গ্রীষ্মকাল৷ শীতকালে ২৪ ঘণ্ঢাই অন্ধকার থাকে৷ গ্রীষ্মকালে ২৪ ঘণ্ঢাই সূর্যের আলো দেখতে পাওয়া যায়৷

                             ***

একজন মানুষের হাতের আঙুলের ছাপ যেমন আরেকজনের চেয়ে আলাদা, তেমনি, ঠোঁটের ছাপও একজনের থেকে আরেক জনেরটা সম্পূর্ণ আলাদা আরও মজার হচ্ছে একটি জেব্রার গায়ের সাদাকালো ডোরাকাটা দাগও অন্য যে কোন জেব্রার গায়ের দাগের চেয়ে আলাদা৷

বেগুন পোড়া

কোন বস্তু অগ্ণির সংস্পর্শ এলে তাতে তিন ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যায়৷ তার দ্বারা বস্তুকে পোড়ানো যায়, জ্বালানো যায় ও ঝলসানো যায়৷ এ ছাড়া স্যাঁকাও যায়৷

সিটি বড় লয়

সংস্কৃতে ‘কোষ’ শব্দের অর্থ হ’ল আবরণী৷ শব্দটা ‘বৃ’ (অন্তঃস্থ ‘ব’) ধাতু থেকে আসছে৷ ‘বৃ’ (বর্গীয় ‘ব’) ধাতুর মানে অন্য৷ তার মানে ক্ষরণ করা বা শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকার করা৷ এই ‘বৃ’ ধাতু থেকে ‘বর’ শব্দটি আসছে৷ ‘বর’ মানে শ্রেষ্ঠ৷ ‘নৃপবর’ মানে নৃপশ্রেষ্ঠ৷ বিয়ে বাড়ীর বর মানে বিয়ে বাড়ীতে যে মানুষটিকে সেদিনকার মত শ্রেষ্ঠ বলে মনে করা হয়...সবাই যার দিকে তাকিয়ে আছে...সবাইকার দৃষ্টি যে মানুষটির প্রতি নিবদ্ধ, বিবাহ–আসরে তথা বিবাহবাসরে সে–ই বর৷ বিয়ের আগে আমরা বরকে যেখানে বসাই তাকে ক্ষলি আসর, আর বিয়ের পরে যেখানে বসাই তাকে বলি বাসর৷ ‘বাসর’ শব্দের অপর অর্থ হ’ল ‘বার’, যেমন রবিবারকে বলতে পারি রবিবাসর, তেমনি সোমবারকে

কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে চান মোহনবাগানের স্পেনীয় কোচ আন্তোনিয়ো হাবাস

বিপক্ষ দলের আগ্রাসী ফুটবলকে পাল্টা জবাব দিয়ে কোনঠাসা করার পরিকল্পনা মাথায় ঘুরছে মোহন বাগানের কোচ আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাসের৷

তিনি এটা ভালমতোই বুঝতে পেরেছেন বা জানেন, ওড়িশা এফসি স্টুয়ার্ট ব্যাক্সটারের তুরুপের তাস দুই ব্রাজিলীয় স্ট্রাইকার যাঁরা যে কোনও মূহূর্তে বিপক্ষ রক্ষণে সামান্য সুযোগ পেলেই তা কাজে লাগিয়ে গোল করা তাদের কাছে কোন ব্যাপার নয়৷ এছাড়া আরও একজন রয়েছে তাদের মোক্ষম প্লেয়ার স্টিভন টেলর৷  যাঁর আবার রয় কৃষ্ণ ও ডেভিড উইলিয়ামসের  সঙ্গে ওয়েলিংটন ফিনিক্সের জার্সি গায়ে ‘এ’ লিগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে৷

ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সিরিজের সম্ভাবনা নিয়ে জল্পনা

রাজনৈতিক টানাপোড়নের জন্যে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসের পর ভারত ও পাকিস্তানে অংশ নেয়নি দ্বিপাক্ষিক সিরিজে৷ সে বার ভারতে ২টি টি-টোয়েন্টি ও ৩টে ওয়ানডে খেলেছিল পাকিস্তান৷ দুই দেশ শেষ বার সিরিজে অংশ নিয়েছিল ২০০৭-০৮ সালের মরসুমে৷

প্রথম করোনা টিকা

কোভিড-১৯ জয়ের লড়াইয়ে ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রিটেনের উত্তর আয়ারল্যাণ্ডের বাসিন্দা নববই পার করা বৃদ্ধা মার্র্গরেট কিন্যান৷ গত ৮ই ডিসেম্বর কোভিড প্রতিষেধকের  প্রথম ডোজটি নিলেন মার্র্গরেট৷ বিশ্বে তিনিই প্রথম যিনি করোনা প্রতিষেধকের টিকা নিলেন৷ একসপ্তাহ আগে ফাইজার ও বায়োএনটেক-এর তৈরী টিকাকে অনুমোদন দেয় ব্রিটেন সরকার৷ তার একসপ্তাহ পরে টিকা দেবার কর্মসূচী শুরু হয়৷ এই গণ টিকা করণের তালিকায় শুরুর নামটি মার্র্গরেট কিন্যান৷ ২১দিন পর তাঁকে দ্বিতীয় ডোজটি দেওয়া হবে৷

পরিযায়ী নেতা

এই মূহুর্তে বহিরাগত নিয়ে রাজ্য রাজনীতি সরগরম৷ ভিন রাজ্যের নেতা কর্মীরা বাঙলায় এসে বাজার গরম করছে৷ কেন্দ্রীয় শাসকদলের বঙ্গীয় রাজ্যনেতাদের প্রতি আস্থা নেই৷  তাই ভিনরাজ্য থেকে নেতা এনে আগামী বিধানসভা নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে৷ এই ভিনরাজ্যের নেতাদের নিয়েই বহিরাগত বিতর্ক শুরু হয়েছে৷ কিন্তু ওই বহিরাগত নেতারা একদেশ  এক আইনের ফেরিওয়ালা, তাই বহিরাগত তত্ত্ব ওরা মানতে নারাজ৷

নূতন পুরোনো কোন আইনে সমাধান নেই  কৃষিব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন চাই

কৃষি আইন বাতিলের দাবীতে দেশ উত্তাল৷ আন্দোলনের ঢেউ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বহির্বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে পক্ষকাল ধরে অবরুদ্ধ দেশের রাজধানী৷ ৮ই ডিসেম্বর বন্ধ পালন করে সরকারকে ধাক্কা দিতে চাইলেও সরকার কৃষি আইন সংস্কারে অনড়৷ প্রধানমন্ত্রীর কথায় অতীত আইন বর্তমানে অচল৷ নূতন সুবিধা, নূতন ব্যবস্থার জন্যে আইনের সংস্কার প্রয়োজন৷

জনস্বার্থ বিরোধী কৃষি আইনের প্রতিবাদে জেলায় জেলায় ‘আমরা বাঙালী’র বিক্ষোভ

জনস্বার্থ বিরোধী কৃষি আইন বাতিল ও বিকেন্দ্রিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ব্লকভিত্তিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনা রূপায়ন করে গ্রামীন অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়ণের দাবীতে ‘আমরা বাঙালী’ জেলায় জেলায় আন্দোলন শুরু করেছে৷

৬ই ডিসেম্বর হাওড়া জেলা কমিটির পক্ষ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল পানিয়াড়া, ধামসিয়া, বিকিহাকোলা বাজার, রাণীহাটী প্রভৃতি  স্থানে কৃষি আইন বাতিলের দাবীতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে৷ বিক্ষোভসভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সচিব বকুল রায়, ইমতিয়াজ আলি, অমর চ্যাটার্জী, প্রদীপ খাঁড়া প্রমুখ৷

পরলোকে শান্তনা দে

শিলচর শহরের বিশিষ্ট ‘আমরা বাঙালী’র নেত্রী শ্রীমতি শান্তনা দে লিঙ্করোড ৭নং গলির নিজ বাসভবনে ভোর সাড়ে  তিনটায় পরলোক গমন করে৷ মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯বছর৷ বেশ কিছুদিন ধরে তিনি বার্দ্ধক্য রোগে ভুগছিলেন৷ মৃত্যুকালে দুই পুত্র সুমিতাংশু দে, ডাক্তার শুভমাংশু দে ও একমাত্র বিবাহিতা কন্যা রাখী দে সহ অসংখ্য গুণমুগ্দ রেখে গেছেন৷ তার মৃত্যুতে গভীর শোক ব্যক্ত করে তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেছেন প্রাক্তন কমিশনার ও আমরা বাঙালীর অসম রাজ্য সচিব শ্রী সাধন পুরকায়স্থ, শিলচর পুরসভার ১৬নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন কমিশনার রতন সরকার, শিক্ষাবিদ পুলিন দাস, শিক্ষাবিদ সমিন মেদি সহ আরো অনেকে৷