‘দধি’ মাইক্রোবাইটামে ভরপুর, মানবদেহালয়ের প্রকৃতিদত্ত ঝাড়ুদার
পূর্ব প্রকাশিতের পর
পূর্ব প্রকাশিতের পর
শ্রীরামপুর ঃ গত ১লা জুলাই ২০১৯ হুগলী জেলার শ্রীরামপুরের চাতরা নিবাসী একনিষ্ঠ আনন্দমার্গী শ্রীযুক্ত অমলেশ গুঁই মহাশয়ের মাতৃদেবী শ্রীমতী মীরা গুঁই (৬৫ বৎসর)এর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান আনন্দমার্গের চর্যাচর্য অনুসারে সুসম্পন্ন হয়৷ এই অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত৷ স্থানীয় মার্গী ভাইবোনেরা ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন৷ অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত, মহামন্ত্র ‘বাবানাম কেবলম্’ কীর্ত্তন, সাধনা, স্বাধ্যায়ের পরে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়৷
আনন্দমার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধ সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত ও শ্রীযুক্ত প্রভাত খাঁ মহাশয়৷
সর্দিগর্মীর ঔষধ হ’ল চূর্ণ–নিম্বু (চূর্ণ–নেবু)৷ আগে বলা হয়েছে কোন একটা পাত্রে খানিকটা চূণ তার দ্বিগুণ জলে ভালভাবে গুলে নিতে হয়৷ তারপর তাকে থিতিয়ে যেতে দিতে হয় অর্থাৎ তাকে থিতু (‘থিতু’ শব্দ ‘স্থিতু’ শব্দ থেকে আসছে) অবস্থায় খানিকক্ষণ থাকতে দিতে হয়৷ চূণের জল থিতিয়ে গেলে চামচে করে ওপরের চূর্ণ–রহিত জল আস্তে আস্তে তুলে একটা পাত্রে ঢেলে নিতে হয়৷ এই চূণের জলে পাতিনেবুর ট্যাবা নেবুর রস মিশিয়ে খুব অল্প মিছরি (নামে মাত্র) গুঁড়ো দিয়ে খেলে সর্দি–গর্মী ঙ্মগরমকালে ‘লু’ লেগে যাওয়া বা হঠাৎ হঠাৎ ঠাণ্ডা–গরমে জ্বর হয়ে গায়ের তাপমাত্রা এক লাফে চরমে উঠে যাওয়ায় প্রশমিত হয়৷ তাছাড়া কাঁচা বেলের শরবৎ, আমপোড়ার শরবৎ সর্
সংস্কৃত আম্র > প্রাকৃতে, আম্ব/অম্বা৷ এর থেকে বাংলায় ‘আঁব’ শব্দটি এসেছে৷ উত্তর ভারতের অধিকাংশ ভাষাতেই এই ‘আম্ব’ বা ‘অম্বা’–জাত ‘আঁব’ শব্দটিই প্রচলিত৷ ওড়িষ্যায় আঁব (আঁব–), মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের অংশবিশেষে আঁবা, গুজরাতীতে অম্বো, মারাঠীতে আম্বা (‘পিকলে আম্বে’ মানে পাকা আঁব), পঞ্জাক্ষীতে আম্ব্ (আম্ব্ দ্য অচার), হিন্দীতে ও বাঙলার কোন কোন অংশে প্রচলিত ‘আম’ শব্দটি থেকেই ‘আঁব’ শব্দটি এসেছে৷ ব্যুৎপত্তিগত বিবর্ত্তনের বিচারে আমের চেয়ে আঁব বেশী শুদ্ধ৷ তবে একটি বিবর্ত্তিত শব্দ হিসেবে আমকেও অশুদ্ধ বলা চলক্ষে না৷ বাঙলার মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলী, কলিকাতা, ২৪ পরগণা, খুলনা ও যশোরের অংশবিশেষে ‘আঁব’ শব্দই প্
হূদয় তন্ত্রীতে অদ্ভূত এক সুর
তোমাকেই চাই
আমি তোমাকেই চাই
সুর বাজে সুর
এসে গেছো তুমি
এসে গেছো খুব ভেতরে
এক সূক্ষ্ম তারে
কে যেন নাচছে
তা থৈ থৈ থৈ
তুমি ছিলে
আছ তুমি
নিখিল বিশ্বের তালে তালে
তোমার জন্যেই বেঁচে থাকা
মরণ সেও তুমি.......
নীতি মানে যা নিয়ে যায়
প্রগতির পথে আলোর রথে৷
নীতিহীন নেতা মানেই পথভ্রষ্ট
দিশাহীন সমাজ সীমাহীন কষ্ট৷
ধরায় আজ তাই নীতিনিষ্ঠ নেতা চাই
জীবন যাদের গড়া মানুষের জন্যেই৷
আকাশ থেকে ঝরবে নাতো
আদর্শবান এমন নেতা
কঠোর চর্যায় গড়ে ওঠে
বলিষ্ঠ প্রাণ বিবেক-চেতা৷
আজ মানুষ গড়ার মন্ত্র চাই
চরিত্র গড়ার যন্ত্র চাই
মানুষ চাই মানুষ চাই
নোতুন এক আদর্শ চাই৷
আয় জল আয় জল
কল কল ছল ছল
ধান ক্ষেত পাট ক্ষেত ভাসিয়ে৷
আয় আয় জল
ফোটা ফুল, ফলা’ ফল
গ্রামে গ্রামে চাষী-মুখ হাসিয়ে৷
আয় জল আয় জল
দিঘি ভরা টলটল
শত শত শতদল ফুটিয়ে৷
আয় জল আয় জল
হেসে খেলে খলখল
তৃষাতুর বনে পড় লুটিয়ে৷
জীবনের প্রথম প্রভাতে এক সূর্য্যস্নাত সকালে
পিতা-মাতা প্রথম আলো দেখার তার সন্তানেরে
নির্বিচারে ভালবেসে অদম্য আশা আর স্বপ্ণ নিযে
অতন্দ্র প্রহরীর মতো তারা রক্ষা করে নিজ আত্মজকে৷
সময়ের ছায়াপথ পেরিয়ে পিতা-মাতা একদিন বৃদ্ধ হয়
সংসারের বৈভবের আবর্ত্তে তারা হয়ে ওঠে ব্রাত্যজন,
কালক্রমে বৃদ্ধাশ্রমের স্নেহহীন বেদনাতে তারা বন্দী হয়
অতৃপ্ত বাসনা আর শোকাশ্রু নিয়ে সেখানে দিনকাটায়৷
সভ্যতা কিংবা জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো সেখানে অর্থহীন
মানবতা আর মূল্যবোধ সেখানে স্থবিরতার গান গায়,
‘কৃপণ’ শব্দের অর্থ হচ্ছে যে মানুষের অর্থগত প্রাচুর্য্য আছে কিন্তু অনাহারে থেকে ও অন্যান্য ক্লেশবরণ করে যে কষ্টেসৃষ্টে জীবনযাত্রা নির্বাহ করে, এক কথায় না খেয়ে–পরে অর্থ সঞ্চয় করে৷ সাধারণতঃ মানুষ অর্থ সঞ্চয় করতে চায় বা দানধ্যানও করতে চায়৷ এটাই মানব জীবনের সাধারণ রীতি৷
যে মানুষ হাত পেতেই আছে, উপুড়–হস্ত করে না, কথ্য ভাষায় আমরা যাকে বলি আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে জল গলে না তাকেও ‘কৃপণ’ বলা হয়৷
বার্মিংহ্যামে বাঙলাদেশকে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল ইণ্ডিয়া৷ ইংল্যাণ্ড ও বাঙলাদেশের বিরুদ্ধে বুমরা ছাড়া কেউই বিপক্ষের ত্রাস হয়ে উঠতে পারেননি৷ যদিও রোহিত-কোহলি-পাণ্ডিয়ারা ভাল খেলেছেন---কিন্তু বিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার যে কিলার-ইন্সটিংট তা দেখা যায়নি কোহলি ব্রিগেডের মধ্যে৷ তবে একথা ঠিক যে বিপক্ষের কয়েকজন খেলোয়াড় ভাগ্যের সহায়তা পেয়েছেন৷